ব্যারিস্টার সুমন এর জীবনী, বয়স, ওজন ও উচ্চতা-সামাজিক কর্ম ও রাজনীতি জীবন
ব্যারিস্টার সুমন এর জীবনী বয়স ও সামাজিক কর্মকাণ্ড: পাঠক বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের মাঝে বর্তমান সময়ের একজন আলোচ্যক আইনজীবীর জীবনী বয়স ও সামাজিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আপনাদের মাঝে সামগ্রিক কিছু তথ্য তুলে ধরব। জিনিস সকলের মাঝে মানবতার ফেরিওয়ালা নামে পরিচিত অর্জন করেছেন। তিনি আর কেউ নন তিনি হচ্ছেন ব্যারিস্টার সুমন যার পুরো নাম সাইদুল হক সুমন। আমরা আজকে আপনাদের মাঝে ব্যারিস্টার সুমন এর জীবনী বয়স উচ্চতা ও সামাজিক কর্মকান্ড সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরব যার মাধ্যমে আপনারা ব্যারিস্টার সুমন এর জীবনী সম্পর্কে সুস্পষ্টভাবে জানতে পারবেন। ব্যারিস্টার সুমন একজন মানবতার সেবক যার কারণে তিনি সকলের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। এজন্য অনেকেই ব্যারিস্টার সুমন এর জীবনী সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন জায়গা অনুসন্ধান করে যায়। আমরা আজকে সেজন্য নিয়ে এসেছি ব্যারিস্টার সুমনের জীবনী সম্পর্কিত একটি আলোচনা। আমাদের আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ব্যারিস্টার সম্মানের জীবনী সম্পর্কে সকল ধরনের তথ্য দিয়ে সহায়তা করব।
ব্যারিস্টার সুমন এর জীবনী
সাঈদুল হক সুমন যার ডাকনাম ব্যারিস্টার সুমন। বাংলাদেশ প্রায় অধিকাংশ মানুষ তাকে ব্যারিস্টার সুমন বলেই চেনে। সাঈদুল হক সুমন ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৮ সালে সিলেটের হবিগঞ্জে চুনারুঘাট উপজেলার সদরের পাসে পীর বাজার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বর্তমান বয়স ৪২ বছর চলমান। তিনি একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা একজন ব্যবসায়ী। ব্যবসার মাধ্যমে ছেলে লেখাপড়া চালিয়ে আজকে সাইদুল হক সুমন কে ব্যারিস্টার বানিয়েছে আজকে তিনি একজন ব্যারিস্টার। সাধারণ একজন ব্যবসায়ীর ঘর থেকে বেড়ে উঠেছেন, ব্যারিস্টার সুমনের ৬ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি সর্বশেষ এবং ছোট। এবং তিনি গরীব মানুষের জন্য আইডল হিসেবে কাজ করে। তার ধান ভাঙার মিল ছিল এবং তার একটি ট্রাক্টর ছিল।
লন্ডনে তিনি তার আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে তেমন কোনো সহযোগিতা পাননি বাংলাদেশের সিলেটি হিসেবেও তিনি কারও কাছ থেকে সেরকম ভাবে মূল্যায়ন পাইনি। তিনি তখন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়ে ট্রলিম্যান হিসেবে কাজ শুরু করেন। কালিমেলা অর্থাৎ আমরা বাংলাদেশ যাকে বলি কুলি তিনি বিমানের ট্রলিম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি সেখানে ড্রাইভারি করতেন এবং তা দিয়ে তিনি কিছু টাকা-পয়সা পেতেন সেই টাকা জমিয়ে তিনি তার ব্যারিস্টারি লেখাপড়া চালিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর এবং ওকুপেশনাল নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশকলার পরিচালক।
সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের সংক্ষিপ্ত পরিচয়
নাম | ঈদুল হক সুমন |
জন্ম | ৩রা সেপ্টেম্বর, ১৯৭৮ ইং |
জন্মস্থান | সিলেট, বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা | আইনজীবী, ব্যারিস্টার এবং সামাজিক কর্মী |
শিক্ষা | লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় |
খ্যাতি/পরিচিত | সামাজিক কর্মে |
স্ত্রীঃ | মিসেস সায়দা |
ব্যারিস্টার সুমন এর শিক্ষাগত যোগ্যতা
যেহেতু ব্যারিস্টার সুমন গরিব মানুষের আইডল হিসেবে কাজ করে এবং গরীব মানুষদের সাহায্য সহযোগিতা করে, তাই সকল মানুষ ব্যারিস্টার সুমনকে পছন্দ করে এবং ভালবাসে এজন্য ব্যারিস্টার সুমন এর সকল তথ্যগুলো সংগ্রহ করার আগ্রহ প্রকাশ করে। যারা ব্যারিস্টার সুমন এর বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে তাদের জন্য আমাদের এই নিবন্ধটির আমরা আমাদের এই নিবন্ধটিতে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করব ব্যারিস্টার সুমন এর শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়সমূহ।
সাঈদুল হক সুমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং/বিপণন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। পরে তিনি সিটি ল স্কুল থেকে বার ভোকশনাল কোর্স অধ্যয়ন শুরু করেন এবং ২০০৪ সালে ব্যারিস্টার সুমন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ২০০৮ সালে লন্ডনের সিটি ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু করেন। ২০১০ সালে তিনি সৈয়দ রেজাউর রহমান সহযোগী হয়ে কাজ শুরু করেন। বর্তমানে তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসাবে কাজ করছেন, তিনি সৈয়দ রেজাউর রহমানের সহযোগী এবং ওকুপেশনাল নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশকলার সহযোগী ও পরিচালক। পরিশেষ সাঈদুল হক সুমন ২০১৯ সালে হতে তিনি বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্যারিস্টার হিসেবে খ্যাতি পান।
- তিনি চুনারুঘাট কেজি স্কুল থেকে লেখাপড়া শুরু করেন
- এইচএসসি পাস করেন ঢাকা কলেজ থেকে।
- এবং তিনি ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হন মার্কেটিং বিভাগে, সেখানে তিনি বিবিএ এবং এমএ পাস করেন।
- সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- সাঈদুল হক সুমন একজন পাবলিক স্পিকার।
- তিনি একজন লেখক।
- তিনি সামাজিক সচেতন কর্মী।
- এবং সামাজিকভাবে ধরা যায় যে তিনি একজন ফুটবলার ও বটে।
- এবং অনেকেই তাকে ফুটবল কোচ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
সাইদুল হক সুমন এর পরিবার
সাঈদুর হক সুমনের ছোট পরিবার তিনি তার পরিবারের সাথে সব সময় কাটাতেন। তিনি তার পরিবারের সাথে অনেক সুখি আছেন। তার স্ত্রীর নাম মিসেস সাহিদা বেগম। তিমি একজন মানবতার ফেরিওয়ালা তিনি গরিব মানুষের সাথে নিয়ে চলতে চান, তাই সবাই কে নিয়ে তিনি সুখি হতে চান। গরীব মেহনতী মানুষের নেতা, অন্যায়ের প্রতিবাদী কন্ঠস্বর ব্যারিস্টার সুমন।
সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের সামাজিক কর্ম
ব্যারিস্টার সুমন বাংলাদেশে বসবাস করেন এবং তিনি বাংলাদেশের মানুষের একজন কর্ণধর হিসেবে কাজ করেন। আজকে আমরা ব্যারিস্টার সুমনের কিছু সামাজিক কর্মকর্তাদের সামনে তুলে ধরব যে সামাজিক তথ্য গুলো আপনাদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ব্যারিস্টার সুমন অত্যন্ত একটি ভালো মানুষ।
তিনি ময়লার ডাস্টবিন থেকে শুরু করে রাস্তার কাজের যে কোন অনিয়মে তিনি সবসময় বিরোধিতা করে গিয়েছেন এবং তিনি সব সময় রাস্তার যে কোনো অনিয়ম কাজ দেখলে সেটি সরাসরি লাইভে এসে তা সাধারণ মানুষকে জানিয়েছেন।
তার সামাজিক কাজের একটি অংশ হলো, ৬০ দিনের মধ্যে সড়কের বিপজ্জনক খুঁটি সরানোর নির্দেশ হাইকোর্টের।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ২০ টির বেশি ব্রিজের কাজ সম্পন্ন করেছেন।
গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তিনি উপবৃত্তির ব্যবস্থা করেন এবং তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান।
২০২২ সালের জুন মাসে যে ভয়াবহ বন্যা হয় সিলেটে বন্যা কবলিত মানুষদের পাসে দ্বারান ৭০ লক্ষ টাকা দিয়ে।
এছাড়াও নিজের উদ্যোগে তিনি একটি ফুটবল সংগঠন তৈরি করেছেন যেখানে ভালো ভালো খেলোয়ারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং তাদের খরচ চালানো হয়।
গরিব মানুষদের ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্য তিনি তাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং তাদের ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্য সহযোগিতা করেন।
তিনি নিজের উদ্যোগে সাধারণত সকল সামাজিক কাজকর্ম করেন এবং তিনি চেষ্টা করেন যে সকল কাজকর্ম দিয়ে মানুষের উপকার করা যাবে এ ধরনের কাজকর্ম বেশি করেন।
তিনি তার জীবনে যে সকল কাজকর্ম করুক না কেন তিনি সরাসরি লাইভে এসে সে সকল কাজ গুলো সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরেন যাতে এসব কাজ থেকে মানুষ উৎসাহিত পান এবং গরীব মানুষদের পাশে দারান।
সাঈদুর হক সুমনের রাজনীতি জীবন
তিনি তার জীবনে অনেক ভালো কাজ করেছেন। তিনি সব সময় গরিব মানুষের পাসে ছিলেন। এজন্য তার কোন রাজনীতি ব্যাক আপ দারকার ছিলো না। তবে তিনি মন থেকে ভালো বাসেন আওয়ামীলীগ। তিনি বর্তমান আওয়ামীলীগ লীগের প্রধানমন্ত্রী অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুকন্যা সুযোগ্য নেত্রী শেখ হাসিনা নিবেদিত প্রান।
সাধারণত এই হল ব্যারিস্টার সুমনের জীবন এছাড়াও তিনি সরাসরি লাইভে এসে যেকোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে কাজ করেন তিনি সব সময় চান বাংলাদেশের অন্ধকার ঘনিয়ে আলোকিত করতে। তিনি সবসময় অন্ধকার দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে লড়ে ন্যায় এর পথে আসার জন্য কাজ করেন। এই ভাল মানুষটির জন্য আপনিও দোয়া করবেন যেন তিনি সবসময় এভাবে গরিব মানুষদের সাহায্য সহযোগিতা করে চলতে পারে, এবং তিনি জিনিস যুগ যুগ বেঁচে থাকে এবং সব মানুষের সেবা করতে পারে আমিন।