Online

পৃথিবীর কেন্দ্র Earth core and Earthquake waves explained in Bangla

স্পেছে আমরা হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছি যেমন ১৯৭৭ সালের লঞ্চ করা পৃথিবী থেকে প্রায় ২৩০০ কোটি কিলোমিটার দূরে রয়েছে। জিও স্টেশনারি বিট পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে অবস্থিত যে এখানে আমরা প্রতিনিয়ত স্যাটেলাইট পাঠাচ্ছি, পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে উপরে যাওয়া খুবই সহজ কারণ ওই স্থানটা এমটি। কিন্তু পৃথিবীর নিচে যাওয়া কঠিন মানুষ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ ১২ কিলোমিটার পর্যন্ত নিচে যেতে পেরেছে । যা পৃথিবীর ব্যাসার্ধ অনুসারে খুবই নগণ্য । এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমরা পৃথিবী থেকে নিচে বেশি গভীরে এখন পর্যন্ত যেতে পারিনি । কিন্তু পৃথিবীর ভিতরে কি রয়েছে তা আমরা কিভাবে জানতে পারলাম।

আচ্ছা আমরা কি সত্যিই বাংলাদেশ থেকে গর্ত করে আমেরিকায় যেতে পারবো । এমন বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আজকের এই পোস্টটি করা হয়েছে আছে আপনাদের সাথে থাকবেন আশা করি এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন । ১৯৭০ সালের সোভিয়েত ইউনিয়ন রাশিয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর গর্ত ঘোড়ার কাজ শুরু করে। যাকে বলা হয় কলার সুপারহিট বোরহুল। এই গল্পটির গভীরতা ১২২৬২ মিটার যা এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ গভীর গর্ত এর মাধ্যমে পৃথিবীরে অনেক কিছু জানতে পেরেছিল। যেমন পৃথিবীপৃষ্ঠের 6 কিলোমিটার গভীরে মাইক্রোস্কোপিক প্লান্টটনের ফসিল পাওয়া গিয়েছিল। যা পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি সম্পর্কে ধারণা দেয় তাছাড়া বহুকর্মের গভীর স্তরের পাথর স্টাডি করে পৃথিবীর প্রাথমিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় ।

গলাতে যখন গর্ত করা হচ্ছিল তখন মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সংজ্ঞা তৈরি হয়েছিল পৃথিবীর গভীরে অশুভ হয়েছে যা পৃথিবীতে চলে আসতে পারে । তাই এই গর্ত বন্ধ করার জন্য প্রতিবাদ করা হয়েছিল ।যাইহোক পোলা বোরহলের একদম নিচের অংশে অর্থাৎ ১২ কিলোমিটার নিচে তাপমাত্রা ছিল প্রায় 180 ডিগ্রি সেলসিয়াস । অর্থাৎ আপনি ভূপৃষ্ঠের যত গভীরে যাবেন তাপমাত্রা ততই বৃদ্ধি পাবে । কারণ পৃথিবীর উপরিভাগ সময়ের সাথে সাথে ঠান্ডা হয়েছে । কিন্তু নিজের ভাগ এখনো ঠান্ডা হয়নি । ১৯৯৫ সালে কোলা বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং গর্ত গুলোর মুখ সিল করে দেয়া হয়।

কোলা বড়হুল ব্যাসার্ধ ছিল নয় ইঞ্চি । গর্তের মুখ এতোটাই ছোট ছিল যে চাইলেও কেউ এই করতে লাফ দিতে পারবেনা । কোলা বড় হলে গর্ত বারো কিলোমিটার । যা আমাদের কাছে অনেক বিশাল বড় মনে হতে পারে । কিন্তু পৃথিবীর ব্যাসার্ধ হিসেবে এটি খুবই অল্প । তাহলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে পৃথিবীর কেন্দ্র বা কোষ সম্পর্কে মানুষ কিভাবে জানলো । সম্পূর্ণ বিষয়টি জানতে নিচে দেখতে থাকুন।

ভূমিকম্প কেন হয়? ভূমিকম্প হওয়ার মূল কারণ কি ?

পৃথিবীর অভ্যন্তর কেমন তা আমরা জানতে পেরেছি ভূমিকম্পের মাধ্যমে । পৃথিবীতে প্রতিদিন গড়ে ৫৫ টি ভূমিকম্প সংগঠিত হয় । ভূমিকম্প সংগঠিত হওয়ার সময় ওই স্থানে তিন ধরনের ওয়েব তৈরি হয় সেটি হল এস ওয়েব পি ওয়েব এল এফ। এর মধ্যে s ওয়েব ওপি ওয়েব গুরুত্বপূর্ণ ।

পি ওয়েব শব্দের মত সংকোচন এবং প্রসারণ এর মাধ্যমে প্রবাহিত হয় এর প্রতি সবচেয়ে বেশি সেকেন্ড ে ছয় কিলোমিটার এটি কঠিন তরল এবং বায়বীয় মাধ্যমে সঞ্চালিত হতে পারে। অন্যদিকে অন্যদিকে sw eb অন্য রকম যেটিপি ওয়েবের থেকেও কম সেকেন্ড সাড়ে চার কিলোমিটার ।

এবং এটি শুধুমাত্র কঠিন পদার্থের মাধ্যমে সঞ্চালিত হতে পারে । পৃথিবীর কোন স্থানে যখন ভূমিকম্প সংঘটিত হয় তখন সেই ভূমিকম্প সিক্স মিক্স স্টেশনে রেকর্ড করা হয় । মনে করুন পৃথিবীর এই স্থানে একটি ভূমিকম্প সংকলিত হয়েছে তবে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে প্রাপ্ত এস এবং পি বইয়ের প্যাটার্ন হবে এমন, এখানে খেয়াল করুন এখানে পি ওয়েব সার্জন নেই । যাকে বলা হয় বি ওয়েবসাইজন । সেখানে সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে সেই ওয়েব শেডোজেন থাকে না । যাকে বলা হয় s ওয়েবসাইটোজন ।

পৃথিবীর কেন্দ্র
এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভূমিকম্পের পর সম্পূর্ণ জায়গা জুড়ে কেন এসওএফ ও এফ পাওয়া যায় না

আমরা জানি শুধুমাত্র কঠিন পদার্থের মাধ্যমে সঞ্চালিত হতে পারে । এখন এই সম্পূর্ণ জায়গায় জুড়ে এসওএফ না পাওয়ার একটি কারণ হতে পারে। পৃথিবীর অভ্যন্তরে তরল জাতীয় পদার্থ
রয়েছে। এবং এই সম্পূর্ণ জায়গাটি জুড়ে পদার্থটি সঞ্চালিত হয় বলে এখানে এস ওয়েব পাওয়া যায় না । অন্যদিকে পি ওয়েব হচ্ছে সাউন্ড ওয়েব এর মত আমরা জানি sonwe b অন্যদের মতো গতি নির্ভর করে । এখন ভূমিকম্পের পরবর্তী থাকা বস্তুর ঘনত্বের ভিন্নতার কারণে ভূমিকম্পের সরাসরি বিপরীত পাশে তুলনামূলক বেশি পাওয়া যায় ।

এইচওএফ এবং পি ওয়েব বিশ্লেষণ করে আমরা পৃথিবীর অভ্যন্তরের তথ্যগুলি জানতে পারি । শুধুমাত্র যে ভূমিকম্পের মাধ্যমে পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে জানা যায় তা কিন্তু নয় মাটির নিচে এস এবং বি ওয়েব তৈরি হয় তা থেকেও পৃথিবীর কোন সম্পর্কে জানা যায় । এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে পৃথিবীর উপরে এবং নিচে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ঘটনা ঘটে ওই সকল গঠনের ফলে প্রচুর ওয়েট তৈরি হয় যাকে আমরা বলতে পারি এত সকল ওয়েবের মধ্য থেকে ভূমিকম্পের ওয়েট কিভাবে শনাক্ত করা হয় ।

এই ক্ষেত্রে জটিল ম্যাথমেটিক্যাল ক্যালকুলেশনের বিষয় রয়েছে যাকে বলে ফোর ইয়ার ট্রানসফর্মেশন । মাধ্যমে ওয়েব এর মাধ্যমে সকল ওয়েবকে আলাদা করা যায় । কেমন মনে করুন এই ওয়েব টি ১০ টি ওয়েবের কারণে ভিন্ন হয়েছে । এখন ফুলিয়ার ট্রান্সফর্মেশনের মাধ্যমে আপনি ওই ১০ টি ওয়েব কে আলাদা করতে পারবেন ।

এইভাবেই ভূমিকম্প থেকে প্রাপ্ত এস এবং পিওয়েভ বিশ্লেষণ করে আমরা পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে জানতে পেরেছি । পৃথিবীর অভ্যন্তরে অনেকটা পেঁয়াজের মত বিভিন্ন লেয়ার রয়েছে । এই লেয়ার গুলোকে মূলত চারটি অংশে ভাগ করা যায় একদম উপরের অংশ যেখানে আমরা বসবাস করি একে বলা হয় ক্রস। এবং সর্বশেষ ইনার উপর আউটার কোর্স সম্পূর্ণটাই লিকুইড।

পুরোটাই আর এই লিকুইড এর সব সময় মুভমেন্ট থাকে এবং এই মুভমেন্টের ফলে তৈরি হয় কারেন্ট যার ফলাফল হিসেবে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ফিল্ড তৈরি হয় । ম্যাগনেটিক ফিল্ড পৃথিবীকে সুরক্ষিত রাখে । যাই হোক অর্ডার করার পরে রয়েছে আয়রন নিকেল এর মতো ভারী ধাতু রয়েছে । এটি উৎস চাপের কারণে সলিড অবস্থায় রয়েছে । এর তাপমাত্রা সূর্যের তাপমাত্রার চেয়েও বেশি ।

এত উচ্চ তাপমাত্রা তেল অতিরিক্ত চাপের কারণে সলিট অবস্থায় রয়েছে । এই ডিনার করে উপরে রয়েছে অর্ডার কর লিকুইড দিয়ে তৈরি একপ্রকার পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে যার কারণে ইনার কোর্টের মোমেন্ট এবং পৃথিবীর মুভমেন্ট এক নয় । এক ইয়ারে 0.4- 1.8 ঘুরে থাকেঅনেকের মতে তিন ডিগ্রি পর্যন্ত ঘুরে থাকে । সম্প্রতি এই ইনার কোরের বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি আলোচনা হচ্ছে ।

পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য আরেক প্রান্ত কি গর্ত করে যাওয়া সম্ভব?

প্রশ্ন চটি হল আপনি কি বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় পৃথিবীর গর্ত করে যেতে পারবেন বা তাকে সম্ভব তাহলে উত্তরটি হবে না কারণ পৃথিবীর গভীরে যত যাবেন ততই বেশি উত্তপ্ থাকে
ডিনার করে তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস । সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রার চেয়েও 9 শতাংশ বেশি । উচ্চ তাপমাত্রায় কোন বস্তু সরি থাকতে পারবে না বা কখনোই সম্ভব না । বলতে পারেন পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য আরেক প্রান্ত যাওয়ার কখনই সম্ভব নয় ।

মনে করুন আমরা ধরে নেই বাংলাদেশ থেকে আমরা একটি গর্ত করে পেরু পর্যন্ত একটি টানেল করেছি কি হবে অন্যথায় পৃথিবীর কেন্দ্রে যেতে যেতে বায়ুর চাপের কারণে আপনি চ্যাপ্টা হয়ে যেতে পারেন তাই আপনাকে এসপেস স্যুট করতে হবে । এর সম্পূর্ণ কাজ কমপ্লিট করার পর টানে লাফ দিলে আপনি ১৯ মিনিটে পৃথিবীর মাছ বরাবর যেতে পারবেন । সেখানে ঘন্টায় 40 হাজার কিলোমিটার গতিবেগ হবে । এভাবে 19 প্লাস 19 মিনিট পর পেরুতে পঞ্চাশম্ভব । কিন্তু পেরুতে যদি কোন কারণে আপনাকে রিসিভ করা না হয় তাহলে আপনি মাছ বরাবর দুলতে থাকবেন যেমন ধরুন বাংলাদেশ থেকে পেরু পেরু থেকে বাংলাদেশ সবসময় জন্য আহ্বান করতেই থাকবেন । তাই এক কথায় পরা যেতে পারে এটি কখনোই সম্ভব না এবং এটি একদমই অবাস্তব ।

আমাদের এরকম ইন্টারেস্টিং পোস্ট পেতে এবং একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না এবং আমাদের এই ওয়েবসাইটটি শেয়ার করে আপনাদের বন্ধুদের মাঝে এই পোস্টটি দেখার সুযোগ করে দিবেন আশা করি । আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল থাকবেন ।

InformerBD.Com

InformerBD.Com Deals with all kinds of topics. Variety of Educational, Agriculture, Technology, Entertainment, Quiz Results, Bizarre Results. We help with all kinds of information. Contact us to get the latest information.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button