এটিএম বুথে গোপন ক্যামেরায় পাসওয়ার্ড চুরি, এনএফসি তে কপি হচ্ছে কার্ড
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আজকের আলোচনায় আমরা সচেতনতামূলক কিছু তথ্য দিয়ে আপনাদের সহযোগিতা করব। সুতরাং প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আমাদের আলোচনা সাথে থাকলে আপনি অবশ্যই সচেতন থাকতে পারবেন। আজকে আমরা এটিএম সম্পর্কিত কিছু তথ্য নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি বর্তমান সময়ে এই ধরনের বিষয়গুলো বেশ আলোচনায় আসছেন অনেকেই এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছেন তাই আমরা আমাদের আলোচনার মাধ্যমে এই বিষয়ে তথ্য তুলে ধরার আগ্রহ প্রকাশ করি। কিছুদিন পূর্বে একটি ঘটনার মাধ্যমে এই বিষয়টি উঠে আসেন সাধারণ মানুষের কাছে। সেখানে সাধারণ মানুষদের সাথে প্রতারণার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
আমরা সকলেই জানি এটিএম বুথ গুলোতে ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়ে থাকে আর এই বিষয় সম্পর্কে সকলেই জানি। তবে বর্তমান সময়ে প্রতারণার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে বিভিন্নভাবে প্রতারিত হচ্ছে মানুষজন। এক্ষেত্রে কিছু কিছু ব্যাংকের এটিএম বুথে গোপন ক্যামেরা ও অন্যান্য ডিভাইসের মাধ্যমে এটিএম ব্যবহারকারীদের পাসওয়ার্ড সহ বিভিন্ন তথ্য চুরি করা হচ্ছে।
আর এই বিষয়টি পেপার পত্রিকার মাধ্যমে জানতে সক্ষম হয়েছি আমরা পরবর্তী সময়ে অনেকেই হতাশ এটিএম ব্যবহার কারীগণ বিশেষ চিন্তায় রয়েছেন এক্ষেত্রে অনেকেই এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানার জন্য অনলাইনে আসছেন। তাই আমরা আমাদের আলোচনার মাধ্যমে এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করব আপনাদের মাঝে এক্ষেত্রে আপনি সচেতন থাকতে পারবেন অবশ্যই লেনদেন সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করার প্রয়োজন রয়েছে। এক্ষেত্রে আমরা আপনাদের সচেতন হওয়ার জন্য বিশেষভাবে বলছি। এতিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে চারদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এতে করে আপনি নিরাপদ থাকতে পারবেন।
এটিএম বুথে গোপন ক্যামেরায় পাসওয়ার্ড চুরি
বিশেষ এক চক্র এ ধরনের প্রতারণার কাজ শুরু করেছেন। বর্তমানের সময়ের আধুনিক প্রযুক্তি বিভিন্ন ধরনের ক্যামেরা ব্যবহার করে তারা ব্যবহারকারীদের পাসওয়ার্ড চুরি করতে সক্ষম হচ্ছে। তারা মূলত এটিএম মেশিনের আশেপাশে কিংবা মেশিনের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত বিভিন্নভাবে ক্যামেরা সেটআপ রেখেছেন যেখান থেকে খুব সহজেই ব্যবহারকারীর পাসওয়ার্ড সম্পর্কে জানতে পারছেন তারা। তবে শুধু পাসওয়ার্ড সম্পর্কে জানার মাধ্যমে তারা টাকা উত্তোলন করতে পারেন না এক্ষেত্রে তাদের কার্ডের প্রয়োজনীয়তা থেকে থাকে।
তবে এই চক্রটি এই বিষয়েও সমাধান বের করেছে তারা বিভিন্ন উপায়ে নকল কাঠ তৈরিতে সক্ষম হচ্ছে এবং এই কার্ডে ব্যাংক একাউন্ট সহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করার মাধ্যমে সেই কার্ড দিয়ে ব্যবহারকারীদের কার্ডের টাকা উত্তোলন করতে সক্ষম আর এই পুরো প্রক্রিয়াটি অবৈধভাবে সম্পন্ন করছে তারা। সুতরাং এই বিষয়ে বিশেষ সচেতন থাকার জন্য বলা হচ্ছে।